হাইরে জীবন
কষ্টের ছবি
ছাতকে এক রশিতে প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যা!!
ছাতক প্রতিনিধিঃছাতকে প্রেমিক যুগল এক রশিতে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল রোববার ভোরে উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের টেটিয়ারচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এক রশিতে প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যার ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের পুত্র আব্দুল্লাহ (২৫) ও আফরুজ আলীর কন্যা কুলছুমা বেগম (১৯) তালতো ভাই-বোন। এ সুবাদে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। তাদের প্রেমের সম্পর্কটি উভয় পরিবার মেনে না নিয়ে প্রায় দু’সপ্তাহ আগে আব্দুল্লাহর সাথে কালিয়ারচর গ্রামের তার চাচাতো বোনের ও কুলছুমাকে ছাতক সদর ইউনিয়নের কাজিহাটা গ্রামে বিয়ে দেয়া হয়। বিয়ে হলেও কুলছুমা-আব্দুল্লাহ’র প্রেমে এতটুকু ভাটা পড়েনি। ১ রমজান কুলছুমাকে পিত্রালয়ে নিয়ে আসা হলে প্রেমিক-প্রেমিকার যোগাযোগ আগের মতই চলতে থাকে। উভয় পরিবারের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে কুলছুমা-আব্দুল্লাহ রচিত করে নতুন এক প্রেম কাহিনী। ঘটনার দিন সকালে ছাতক-জাউয়া সড়কের আজাদ মিয়ার পুকুর পাড়ের একটি রেন্টি গাছে এক রশিতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে প্রেমিক যুগল। ভোরে ঝুলন্ত লাশ দেখে পথচারীরা পুলিশে খবর দেয়। চাঞ্চল্যকর এ খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ সদর সার্কেল রুহুল কবির, ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজালাল মুন্সি ও জাউয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ মর্গে প্রেরন করেন। এ ঘটনায় ছাতক থানায় ৩/১৪ ও ৪/১৪ দুটি পৃথক অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়। এ ব্যাপারে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজালাল মুন্সি জানান, প্রেমের সম্পর্ককে বিয়েতে পরিনত করতে না পারায় অভিমানে তারা আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে।
কষ্টের ছবি
ছাতকে এক রশিতে প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যা!!
ছাতক প্রতিনিধিঃছাতকে প্রেমিক যুগল এক রশিতে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল রোববার ভোরে উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের টেটিয়ারচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এক রশিতে প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যার ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের পুত্র আব্দুল্লাহ (২৫) ও আফরুজ আলীর কন্যা কুলছুমা বেগম (১৯) তালতো ভাই-বোন। এ সুবাদে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। তাদের প্রেমের সম্পর্কটি উভয় পরিবার মেনে না নিয়ে প্রায় দু’সপ্তাহ আগে আব্দুল্লাহর সাথে কালিয়ারচর গ্রামের তার চাচাতো বোনের ও কুলছুমাকে ছাতক সদর ইউনিয়নের কাজিহাটা গ্রামে বিয়ে দেয়া হয়। বিয়ে হলেও কুলছুমা-আব্দুল্লাহ’র প্রেমে এতটুকু ভাটা পড়েনি। ১ রমজান কুলছুমাকে পিত্রালয়ে নিয়ে আসা হলে প্রেমিক-প্রেমিকার যোগাযোগ আগের মতই চলতে থাকে। উভয় পরিবারের সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে কুলছুমা-আব্দুল্লাহ রচিত করে নতুন এক প্রেম কাহিনী। ঘটনার দিন সকালে ছাতক-জাউয়া সড়কের আজাদ মিয়ার পুকুর পাড়ের একটি রেন্টি গাছে এক রশিতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে প্রেমিক যুগল। ভোরে ঝুলন্ত লাশ দেখে পথচারীরা পুলিশে খবর দেয়। চাঞ্চল্যকর এ খবর পেয়ে সুনামগঞ্জ সদর সার্কেল রুহুল কবির, ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজালাল মুন্সি ও জাউয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ মর্গে প্রেরন করেন। এ ঘটনায় ছাতক থানায় ৩/১৪ ও ৪/১৪ দুটি পৃথক অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়। এ ব্যাপারে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজালাল মুন্সি জানান, প্রেমের সম্পর্ককে বিয়েতে পরিনত করতে না পারায় অভিমানে তারা আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন